এশিয়া কাপের দলে চমক রাখল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আলোচনা ছিল মেহেদি হাসান মিরাজকে নিয়ে। নেদারল্যান্ডস সিরিজে ছুটি নেওয়ার পর তিনি এশিয়া কাপে থাকবেন কি না। শেষ পর্যন্ত তাকে ছাড়াই ঘোষণা হলো ১৫ সদস্যের স্কোয়াড। যথারীতি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অধিনায়ক লিটন দাসকে।

 

তিন বছর পর জাতীয় দলে ফিরলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান। তার সঙ্গে জায়গা পেয়েছেন চোটগ্রস্ত সময় পার করা অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনও। অন্যদিকে পেস আক্রমণ সাজানো হয়েছে মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদকে নিয়ে।

তবে টপ অর্ডারে নেই নাজমুল হোসেন শান্ত ও সৌম্য সরকার। স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখা হয়েছে সৌম্য, মিরাজ, তানভীর ইসলাম ও হাসান মাহমুদকে।

 

 

বাংলাদেশ এশিয়া কাপ মিশন শুরু করার আগে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে একটি তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে। সিরিজ শুরু হবে সিলেটে ৩০ আগস্ট। এরপর ১১ সেপ্টেম্বর হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে এশিয়া কাপে যাত্রা শুরু করবে টাইগাররা।

 

বাংলাদেশ স্কোয়াড:
লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, পারভেজ হোসেন, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম হোসেন, নুরুল হাসান, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান, তাসকিন আহমেদ ও সাইফউদ্দিন।

 

স্ট্যান্ড বাই (এশিয়া কাপের জন্য): সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজ, তানভীর ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।

Print this entry

প্রতিদিন বাজার করা হয়তো আপনার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই সপ্তাহের বাজার এক বারেই কিনে নিয়ে ফ্রিজে ভরে রাখেন অনেকেই। এত সবজি, মাছ, মাংস এনে অনেকেই মনে করেন, খাবার ভালো রাখতে তা ফ্রিজে রেখে দেওয়াই উত্তম! কিন্তু জানেন কি, কিছু কিছু খাবারের গুণ, স্বাদ, দুই-ই নষ্ট হয়ে যায় ফ্রিজে রাখলে? জেনে নিন, বাজার থেকে এনে কোন কোন খাবার ভুলেও ফ্রিজে রাখবেন না?

১. পাউরুটি: পাউরুটির গায়ে ছত্রাক পড়ে যাওয়া আটকাতে অনেকেই প্যাকেট-সহ তা ফ্রিজে রেখে দেন। ফ্রিজে যে কোনো খাবার রাখলেই তা শুকনো হয়ে যায়। পাউরুটি বা কেক জাতীয় খাবার ফ্রিজে রাখলে তা অতিরিক্ত শুকিয়ে যায়।

২. আলু: কাঁচা আলু ফ্রিজে না রেখে বাইরে ঝুড়িতে রাখুন। কারণ, স্টার্চ জাতীয় কার্বহাইড্রেট ঠান্ডার সংস্পর্শে এলে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। তাই আলু ফ্রিজের বাইরে অন্ধকার পরিবেশে মজুত করাই ভালো।

৩. পেঁয়াজ: খুব কম তাপমাত্রায় পেঁয়াজ রাখলে তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যায়। অনেকেই অর্ধেক পেঁয়াজ ব্যবহার করে বাকি অর্ধেকটা ফ্রিজে রেখে দেন। এই ভুল কখনও করবেন না। পেঁয়াজ কেটে ফ্রিজে রাখলে খুব তাড়াতাড়ি পেঁয়াজের উপর ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাক বাসা বাঁধে। তাই কাটা পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখা মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়।

৪. মধু: গরমে মধুর শিশিতেও পিঁপড়ে হানা দিচ্ছে। সেই ভয়ে মধু যদি ফ্রিজে রেখে দেন, সে ক্ষেত্রে মধুর স্বাদ বদলে যেতে পারে। তার চেয়ে একটি বাটির মধ্যে জল দিয়ে তার মধ্যে মধুর শিশি বসিয়ে রাখতে পারেন।

৫. রসুন: রসুনের স্বাদ এবং গন্ধ, দুই-ই বদলে যাবে যদি ফ্রিজে রসুন রাখেন। দীর্ঘ দিন ধরে তাতে ছত্রাক সংক্রমিত হবে। সেই রসুন খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।

Print this entry

সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের বর্ণাঢ্য জীবনের স্মৃতি চারণের লক্ষ্যে ৮১ সদস্য বিশিষ্ট এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদ যুক্তরাজ্য শাখা গঠন করা হয়েছে।

এতে সভাপতি হয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক সভাপতি কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব সাইদুর রহমান রানু। আর সম্পাদক হয়েছেন মৌলভীবাজার জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ও মৌলভীবাজারের একাটুনা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অদুদ আলম।

সম্প্রতি সাইফুর রহমানের জ্যৈষ্ঠ পুত্র ও সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমান যুক্তরাজ্যে সফরকালে প্রবাসী মৌলভীবাজারবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কমিটির অনুমোদন দেন।

নবগঠিত কমিটির পক্ষ থেকে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর লন্ডনে এম সাইফুর রহমানের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

৮১ সদস্য বিশিষ্ট এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদের এই কমিটিতে শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপনকে সিনিয়র সহ সভাপতি, আব্দুল ওয়াহিদকে সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সোয়লেহীন করিম চৌধুরীকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মনোনীত করা হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তীতে আরও ২০ জন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হবে।

Print this entry

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ‘আবুধাবি বিগ টিকিট র‌্যাফেল ড্র’ লটারিতে ২ কোটি দিরহাম জিতেছেন সবুজ মিয়া নামে এক বাংলাদেশি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬৬ কোটি টাকা।

তবে এবারের লটারিতে সবুজই একমাত্র ভাগ্যবান বাংলাদেশি নন। পারভেজ হোসেন আনোয়ার নামে আরও একজন বাংলাদেশি প্রবাসীও পুরস্কার জিতেছেন। তিনি জিতেছেন একটি ব্র্যান্ড নিউ রেঞ্জ রোভার ভেলার গাড়ি। আনোয়ার ২০০৯ সাল থেকে শারজায় বসবাস করছেন।

দুবাইয়ের সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিগ টিকিট গতকাল রবিবার যথারীতি তাদের সিরিজ ২৭৭-এর পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করে। এতে ১৯৪৫৬০ নম্বর টিকিট কেনা ব্যক্তি প্রথম পুরস্কার হিসেবে জিতে নেন ২০ মিলিয়ন তথা দুই কোটি দিরহাম।

ড্রতে সান্ত্বনা পুরস্কার পাওয়া প্রত্যেকে পান ৫০ হাজার দিরহাম করে। এ ছাড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী চার ব্যক্তির প্রত্যেকে সর্বোচ্চ দেড় লাখ দিরহাম পর্যন্ত পুরস্কার জেতেন।

আমিরাতে বাংলাদেশিদের পুরস্কার জেতার ঘটনা নতুন নয়। এর আগে জুলাইয়ে মোহাম্মদ নাসের বেলাল নামে বাংলাদেশি এক ইলেকট্রিশিয়ান বিগ টিকিটের ড্রতে আড়াই কোটি দিরহাম জিতে নেন। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, আগস্টে গ্র্যান্ড প্রমোশনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী, ৩ সেপ্টেম্বর লাইভ ড্রতে জয়ী ব্যক্তি পাবেন ১৫ কোটি দিরহাম।

আগামী মাসে লাইভ ড্রর রাতে প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির পাশাপাশি ছয়জন জয়ীর প্রত্যেকে সান্ত্বনা পুরস্কার হিসেবে পাবেন এক লাখ দিরহাম করে।

বিগ টিকিট জানায়, ১ থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে একবারে কোনো ক্রেতা দুই বা ততোধিক ক্যাশ টিকিট কিনলে ৩ সেপ্টেম্বরের লাইভ ড্রতে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। লাইভ ড্রতে উপস্থিত হতে পারলে নগদ ৫০ হাজার থেকে দেড় লাখ দিরহাম অর্থ জেতার সুযোগ মিলবে।

যে চারজন অংশগ্রহণকারী লাইভ ড্রতে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন, তাদের নাম বিগ টিকিটের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে ১ সেপ্টেম্বর।

আগস্টের প্রমোশনে একটি বিএমডব্লিউ এম৪৪০আই জেতার সুযোগের কথাও জানানো হয়েছে। গাড়িটি জয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে ৩ সেপ্টেম্বর। এর বাইরে আগামী ৩ অক্টোবর পুরস্কারপ্রাপ্ত একজনের হাতে তুলে দেওয়া হবে একটি রেঞ্জ রোভার ভেলার।

উল্লেখ্য, ‘বিগ টিকিট’ মূলত দুবাইতে (আবুধাবি) অনুষ্ঠিত একটি সুপরিচিত লটারি বা র‍্যাফেল ড্র। এটি ১৯৯২ সালে আবুধাবি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ওই অঞ্চলের বৃহত্তম এবং দীর্ঘতম চলমান লটারি ড্র। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা বিশাল নগদ পুরস্কার এবং বিলাসবহুল গাড়ি জেতার সুযোগ পান। প্রতি মাসে নিয়মিতভাবে ‘গ্যারান্টেড ক্যাশ ড্র’ (নগদ পুরস্কার) এবং প্রতি দুই মাস পর পর ‘ড্রিম কার ড্র’ (গাড়ি পুরস্কার) অনুষ্ঠিত হয়।

Print this entry

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনফারেন্স রুমে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপিত হয়েছে। 

শনিবার (২ জুলাই) সন্ধ্যায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে আলোচনা সভা, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, চিত্র প্রদর্শনী এবং বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।

এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামান। শ্রম কাউন্সেলর আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রবাসীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন প্রকৌশলী সালাউদ্দিন, বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব ইউএইর সভাপতি মামুনুর রশীদসহ অন্যান্যরা। আয়োজনে বিপুল সংখ্যক সাধারণ প্রবাসীদের উপস্থিতি ছিল।

এসময় কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামান তার বক্তব্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, জুলাইয়ের আন্দোলনের সময় যখন সরকার ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে আন্দোলনকে স্তব্ধ করার চেষ্টা করছিল, তখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা প্রবাসীরাই এই আন্দোলনকে পুনরায় প্রাণ দিয়েছিলেন। অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিবাদকে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দিয়েছিল।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, সেই সময়কার রেমিট্যান্স শাটডাউন ছিল প্রতিবাদের এক শক্তিশালী রূপ, যা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিল।

কনসাল জেনারেল আমিরাত প্রবাসীদের উদ্দেশ করে বলেন, দেশের প্রতি আমাদের ভালোবাসা থাকবে তবে আমরা যেখানে জীবিকা নির্বাহের জন্য এসেছি সেই দেশের আইন লঙ্ঘন করা যাবে না৷ আমাদের সবাইকে আমিরাতের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে প্রবাসে থাকা বাংলাদেশি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের অসামান্য ত্যাগ ও দেশের প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসাকে সম্মান জানানো হয়েছে।

Print this entry

সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে শুক্রবার (১ আগস্ট) দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই বিয়ন্ড বর্ডারস’ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা, আলোকচিত্র, পোস্টার ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন। রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্যের শুরুতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন ও আহতদের সুস্থতা কামনা করেন। তিনি ‘রেমিট্যান্স যোদ্ধা’ শিরোনামে আয়োজিত অপর একটি অনুষ্ঠানের বক্তব্যে  অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য সৌদি আরবে বসবাসকারী রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রদূত নাগরিক সমাজকে বাংলাদেশ প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার উদাত্ত আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রদূত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনাকে বুকে ধারণ করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সম্মিলিতভাবে যার যার অবস্থান থেকে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সব শহীদ এবং মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

রাষ্ট্রদূত অনুষ্ঠানে আসা অতিথিদের নিয়ে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে  দূতাবাস চত্বরে আয়োজিত আলোকচিত্র, পোস্টার ও গ্রাফিতি প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। আলোচনা সভা শেষে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত, আহতদের সুস্থতা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া করা হয়।

Print this entry

ক্যান্সার হলো এমন একদল রোগের সমষ্টি যার বৈশিষ্ট্য হলো অনিয়ন্ত্রিত কোষ বৃদ্ধি, যা পরবর্তীতে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি জেনেটিক মিউটেশনের ফলে উদ্ভূত হয় যা স্বাভাবিক কোষের আচরণকে ব্যাহত করে, যার ফলে অস্বাভাবিক কোষ বিভাজন এবং টিউমার তৈরি হয়। ক্যান্সার চিকিৎসাযোগ্য হলেও এটি সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য নয় এবং এর পুনরায় ফিরে আসার ঝুঁকি বেশি, তাই প্রথমেই এটি প্রতিরোধ করা গুরুত্বপূর্ণ। জীববিজ্ঞান, জেনেটিক্স এবং জৈব রসায়নের আমেরিকান অধ্যাপক টমাস এন. সেইফ্রিড ৩০ বছর ধরে ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা করেছেন। তিনি ক্যান্সারকে দূরে রাখার জন্য কিছু টিপস নিয়ে এসেছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

‌১. রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখুন

রক্তে শর্করা মাত্রা বেশি হলে তা ডায়াবেটিস এবং স্থূলতার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় এমন পরিস্থিতি তৈরি করে। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত খাবার এবং সাদা রুটির মতো দ্রুত রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে এমন খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সম্ভাব্য ক্ষতিকর। তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন।

২. কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কমান

বেশ কয়েকটি চিকিৎসা গবেষণায় দেখা গেছে যে, সাদা ভাতের সঙ্গে সাদা রুটি এবং চিনিযুক্ত পানীয়ের অতিরিক্ত ব্যবহার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এই খাবারগুলো গ্রহণের ফলে শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, যা ক্যান্সার কোষের বিস্তার ঘটায়।

৩. নিয়মিত ব্যায়াম

শারীরিক কার্যকলাপ ক্যান্সার প্রতিরোধের অন্যতম শক্তিশালী পদ্ধতি। জিমে ব্যায়াম করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। যেকোনো ধরণের হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা এমনকি গৃহস্থালির কাজও শারীরিক কার্যকলাপ হিসেবে গণ্য। লক্ষ্য হলো প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করা। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপের সংমিশ্রণ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। এটি হরমোনের মাত্রা স্থিতিশীল করে। শারীরিক কার্যকলাপ কমপক্ষে ১৩টি ভিন্ন ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, যার মধ্যে স্তন ক্যান্সারের পাশাপাশি কোলন এবং এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার অন্তর্ভুক্ত।

৪. রোজা রাখা

রোজা রাখার অর্থ হলো খাবার খাওয়া থেকে নিয়মিত বিরতি নেওয়া। গবেষণায় দেখা গেছে যে, রোজা শরীরের প্রাকৃতিক মেরামত ব্যবস্থাকে সক্রিয় করে, একইসঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।

৫. চাপমুক্ত থাকুন

দীর্ঘমেয়াদী চাপ শরীরে একাধিক ধ্বংসাত্মক প্রভাব তৈরি করে, যা ক্যান্সারের বিকাশের কারণ হতে পারে। শরীর হরমোন নিঃসরণ করে চাপের প্রতি সাড়া দেয় যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে। গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস, ধ্যান এবং প্রকৃতিতে সময় কাটানোসহ শিথিলকরণ কৌশল আপনাকে চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৬. প্রদাহ-বিরোধী খাদ্য গ্রহণ করুন

যখন শরীর ক্রমাগত প্রদাহ অনুভব করে, তখন ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। প্রদাহ কমায় এমন খাবার খাওয়া শরীরের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য একটি শক্তিশালী পদ্ধতি।

Print this entry

বন্ধু ছাড়া জীবন একেবারেই অসম্পূর্ণ। সবার জীবনেই কমবেশি বন্ধু থাকে। বন্ধুত্বের বিষয়টি সবার কাছেই স্পেশাল। রক্তের সম্পর্ক না থাকলেও বন্ধুর সঙ্গে গড়ে ওঠে আত্মার সম্পর্ক। তবে প্রকৃত বন্ধু খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার বন্ধুর তালিকায় যারা আছেন, তারা প্রকৃত বন্ধু কি-না।

বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একজন আরেকজনকে চেনা। সবার সঙ্গেই কিন্তু বন্ধুত্ব গড়ে তোলা সম্ভব নয়। তবে যাদেরকে বন্ধু বানাচ্ছেন; তারা কি আপনার জন্য যোগ্য তা আগে জানা উচিত।

জেনে নিন সঠিক বন্ধু চেনার উপায়।

ভরসাস্থল

বন্ধু হল আমাদের এমন এক ভরসাস্থল যাকে বিশ্বাস করে আমরা আমাদের মনের অনেক কথাই তার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি। তবে আপনি আপনার জীবনের সিক্রেট বন্ধু ভেবে যার সঙ্গে ভাগ করলেন সে কতটা তার মান রাখতে পারল সেটাও বোঝার বিষয়। আপনার সিক্রেট বিষয় নিজের মধ্যে না রেখে পাঁচ কান করা ব্যক্তি কখনই আপনার ভালো বন্ধু হতে পারে না। একথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন।

মানসিকতা

বন্ধুত্ব মূলত মানসিকতার মিলের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে। দুজনের মানসিকতার মিল না থাকলে সে প্রকৃত বন্ধু হওয়ার ক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। তবে বন্ধুত্ব করার আগে তার মানসিকতা কোন পর্যায়ের সেটা যাচেই করে নেওয়া উচিত।

বিশ্বাস

বন্ধুত্বে ভীষণভাবে প্রয়োজন বিশ্বাস। বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই কিন্তু যে কোনও সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বন্ধু নির্বাচন করার সময় অথবা কোনো বন্ধুকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করার সময় যাচাই করে নেবেন অবশ্যই যাতে বিশ্বাসের জায়গায় সে আঘাত না করে।

ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে মজা করা

আপনি যাকে কাছের বন্ধু মনে করেন সে যদি বন্ধুত্বের আড়ালে আপনার ব্যক্তিগত বিষয় বা খারাপ লাগার বিষয় নিয়ে লাগাতার আপনাকে ছোট করে। মজা করে সবার সামনে আপনার তাহলে বুঝবেন সে কখনই আপনার কাছের বন্ধু নয়।

হিংসা থাকবে না

যে বন্ধু প্রতিনিয়ত আপনার সাফল্যে হিংসাপরায়ণ হয়। আপনাকে অসুস্থ প্রতিযোগিতার দিকে ঠেলে দেয় সে একেবারেই আপনার ছদ্মবেশী বন্ধু। প্রকৃত বন্ধু নয়। তাই বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে বা কোনো বন্ধুকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করার আগে এই বিষয়গুলো অবশ্যই যাচাই করে নেবেন।

উদারতা

আপনার বন্ধুটি অন্য সবার কাছে যেমনই হোক না কেন সে আপনার জন্য উদার কিনা সেটা লক্ষণীয়। ভালো বন্ধু হতে গেলে কখনো কোনো বিষয়ে কৃপণ হওয়া গ্রহণযোগ্য নয়। বন্ধুর প্রতি উদার না হলে তাকে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা কষ্টকর। কারণ এতে বন্ধুত্বের ভেতর খাঁদের সৃষ্টি হয়।

ক্রটি

প্রত্যেক মানুষের কিছু না কিছু ক্রটি থাকেই। কেউই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। তবে প্রকৃত বন্ধু হতে গেলে অপরজনের ক্রটি মেনে নিতে হবে। তবে সব থেকে ভালো হয় আপনার বন্ধুটি আপনাকে যদি আপনার ক্রটির বিষয়ে সচেতন যদি করিয়ে দেয় কিনা। প্রকৃত ভালো মানুষ আরেকজনের ভালো চায়।

Print this entry

শিশুর রাগ একটি স্বাভাবিক আবেগ, যা তাদের বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু অনেক সময় এই রাগ সামলানো কঠিন হয়ে পড়ে, যা বাবা-মা এবং শিশু উভয়ের জন্যই চাপের কারণ হয়। কীভাবে শিশুদের রাগের কারণগুলো বোঝা যায় এবং তা সঠিকভাবে পরিচালনা করা যায়, তা জেনে নিন—

রাগকে গুরুত্ব না দেওয়া
শিশুরা রাগ করলে খেয়াল রাখুন ইচ্ছাকৃতভাবে সে চিৎকার-চেঁচামেচি করছে কি না। যদি সে স্বেচ্ছায় এসব করে তবে তাতে গুরুত্ব দেবেন না। তা এড়িয়ে যান। গুরুত্ব না পেলে দেখবেন নিজেই কান্নাকাটি বন্ধ করে দিয়েছে।

সব জায়গায় ঘুরতে না যাওয়া
শিশুরা সাধারণত বিভিন্ন আবদার করেই থাকে। সেটা চকোলেটের জন্য হোক কিংবা খেলনা। সন্তানের আবদার সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি জানেন আপনি। তাই তাকে এমন কোনো জায়গায় নিয়ে যাবেন না, যা দেখে সে জেদ করতে পারে।

কান্না থামাতে জোর করবেন না
মনে করুন— বাইরে কিংবা পরিবারে অন্যান্যদের সাথে সে জেদ করছে। চাওয়া-পাওয়া না মেটালে চিৎকার-চেঁচামেচি করছে। তখন তাকে কান্না থামাতে জোর করবেন না। মনে রাখবেন আপনি যত তাকে থামতে বলবেন, সে ততই কান্নাকাটি করবে। তার চেয়ে তাকে একা থাকতে দিন। কিছুক্ষণ পর দেখবেন সে নিজে থেকে শান্ত হয়ে যাবে।

কয়েকটি লক্ষ্য স্থির করে দিন:
মনে রাখবেন, প্রতিদিন কোনো কিছু চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে শিশুরা যেকোনো জিনিস চেয়ে বসে। তা না পেলে মুহূর্তেই জেদ তৈরি হয়। তাই ভুল করেও তাদের আবদার সাথে সাথেই পূরণ করবেন না। কোনো কিছু পাওয়ার জন্য শিশুকে কয়েকটি লক্ষ্য স্থির করে দিন। আপনার শর্তপূরণ হয়ে গেলে, তবেই তাকে সে জিনিসটি দিন।

অন্যদের সাথে মিশতে দিন
শিশুর রাগ কমাতে তাকে নানা কাজে ব্যস্ত রাখুন। তা হতে পারে— ছবি আঁকা, খেলাধুলা। বর্তমানে শিশুরা অন্যান্য বাচ্চাদের সঙ্গে মেশার সময়, সুযোগ পায় না। তাদের সে সুযোগ করে দিন। এতে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি রাগও কমে যাবে।

Print this entry

৩৫ একরের ছোট ক্যাম্পাস যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)। গবেষণায় এগিয়ে থাকা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে যেন সমস্যার শেষ নেই। তার মধ্যে অন্যতম, খানা-খন্দে ভরা সড়কগুলো।

 

দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে যবিপ্রবির অভ্যন্তরীন রাস্তাগুলোর এ বেহাল দশা হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় অল্প বৃষ্টিতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ফলে যাতায়াতের সময় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের।

সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রধান ফটক, মসজিদ, লাইব্রেরি, ডরমিটরি ও উপাচার্যের বাস ভবন এলাকার রাস্তায় ছোট-বড় অনেক গর্ত হয়ে গেছে। পুরো রাস্তার অধিকাংশ স্থানে বিটুমিন, পাথর উঠে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। ছাত্রদের মুন্সী মেহেরুল্লাহ হল এবং শহীদ মসিয়ূর রহমান হলে যাওয়ার রাস্তায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। সেখানে ভবন নির্মাণের দোহাই দিয়ে রাস্তার কাজে হাত দেয়নি প্রশাসন। আবার ভবন নির্মাণের কাজ অনেক আগে শেষ হলেও রাস্তা সংস্কারের কাজে মনোযোগ দিতে দেখা যায়নি।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ো মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং (বিএমই) বিভাগের মাসুম বিল্লাহ বলেন, “আমরা যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে গর্বিত হলেও, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাস্তাগুলোর করুণ অবস্থা আমাদের প্রতিনিয়ত হতাশ করে। বৃষ্টি হলে অনেক রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বিশেষ করে মসজিদের সামনের প্রধান রাস্তার মোড়টি অনেক ঝুকিপূর্ণ হয়ে গেছে।”

 

তিনি বলেন, “রাস্তায় অসংখ্য গর্ত ও খোয়া উঠে যাওয়ার কারণে প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়, বিশেষ করে যারা মোটরসাইকেলে চলাচল করে। এমনকি হেঁটে চললেও বিপদে পড়তে হয়। রাস্তার উঠে যাওয়া খোয়া বা ইটে হোঁচট খেয়ে পড়ে যাওয়া যেন এখানে সাধারণ ঘটনা।”

তিনি আরো বলেন, “একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধু একাডেমিক উৎকর্ষ দিয়ে পরিচিত হয় না, এর অবকাঠামোগত পরিবেশও একটি বড় দিক। তাই আমাদের বিনীত অনুরোধ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুত রাস্তা সংস্কারের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, যাতে আমরা নিরাপদ, স্বস্তিদায়ক ও মর্যাদাসম্পন্ন একটি শিক্ষাজীবন কাটাতে পারি।”

ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী তপু বলেন, “আমাদের ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ রাস্তাগুলো অবস্থা অনেক খারাপ। দীর্ঘদিন রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয় না বলে রাস্তার কার্পেটিং উঠে ছোট বড় অনেক গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে আরো করুণ হয়ে পড়ে, সামান্য বৃষ্টিতে বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়, যা চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি করে। সমস্যার বিষয়টি বিভিন্ন সময় উপাচার্য স্যারকে শিক্ষার্থীরা জানালেও এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।”

রাস্তা সংস্কারের বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. এইচএম জাকির হোসেন বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীন রাস্তা সংস্কারের কাজের জন্য ইতোমধ্যে ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে রাস্তার কাজ শুরু করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে রাস্তা সংস্কারের কাজ করব।”

Print this entry